সিদ্ধিরগঞ্জ প্রতিবেদক:
নারায়ণগঞ্জের
সিদ্ধিরগঞ্জে লরিচাপায় সহকর্মীর মৃত্যুর প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
করেছে আদমজী ইপিজেডের শ্রমিকরা৷ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে সাতটা থেকে সাড়ে
আটটা পর্যন্ত এক ঘন্টা সড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করলে যানজট দেখা দেয়৷
পরে সিদ্ধিরগঞ্জ থানা ও শিল্প পুলিশ শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিলে বিক্ষোভকারীরা সড়ক ছেড়ে দেন৷
পুলিশ জানায়, গত বুধবার সকাল আটটার দিকে ইপিজেডের সামনে সড়কে তেলবাহী একটি ট্যাংকলরির চাপায় নিহত হন পারভীন আক্তার নামে এক নারী শ্রমিক৷ ৩০ বছর বয়সী ওই শ্রমিক ইপিজেডের উর্মি কোম্পানির ইউএইচএম লিমিটেড নামে পোশাক কারখানায় কর্মরত ছিলেন৷
পারভীন আক্তার ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর থানার শিবপুর গ্রামের শামসুল হকের মেয়ে। তিনি কাজের সুবাদে সিদ্ধিরগঞ্জের আদমজী ইপিজেড এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকতেন৷
নিহতের খালাতো ভাই মো. ইমরান হোসেন বলেন, ট্যাংকলরির নিচে চাপা পড়ে গুরুতর আহত হন পারভীন৷ পরে তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে নেওয়া হলে তাকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক৷ তার মরদেহ গ্রামের বাড়িতে দাফনের জন্য নেওয়া হয়৷
বিক্ষোভরত শ্রমিকরা বলেন, ইপিজেড সামনের সড়কটি দিয়ে প্রতিনিয়ত বেপরোয়াভাবে ভারী যানবাহন চলাচল করে৷ এতে প্রায় সময় দুর্ঘটনায় হতাহতের ঘটনা ঘটে৷ বুধবারও তাদের একজন সহকর্মী কর্মস্থলে যাবার সময় ট্যাংকলরির চাপায় মারা গেছেন৷ এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার দাবি করেন তারা৷
একইসাথে সড়কটিতে যানবাহন চলাচলে শৃঙ্খলা রাখার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেন তারা৷
সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম মোস্তফা বলেন, সড়ক দুর্ঘটনায় বিচারের দাবিতে শ্রমিকরা সড়কে অবস্থান নেন৷ পরে পুলিশ তাদের বুঝিয়ে সড়ক থেকে সরিয়ে দেন৷
নিহতের ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন জানিয়ে ওসি আরও বলেন, নিহতের লাশ দাফনের জন্য স্বজনরা গ্রামের বাড়িতে আছেন৷ তারা ফিরে এসে মামলা করবেন৷ এ ঘটনায় ট্যাংকলরিটি জব্দ করেছে পুলিশ৷ তবে চালক পালিয়ে গেলেও তাকে গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান চলছে৷
পরে সিদ্ধিরগঞ্জ থানা ও শিল্প পুলিশ শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিলে বিক্ষোভকারীরা সড়ক ছেড়ে দেন৷
পুলিশ জানায়, গত বুধবার সকাল আটটার দিকে ইপিজেডের সামনে সড়কে তেলবাহী একটি ট্যাংকলরির চাপায় নিহত হন পারভীন আক্তার নামে এক নারী শ্রমিক৷ ৩০ বছর বয়সী ওই শ্রমিক ইপিজেডের উর্মি কোম্পানির ইউএইচএম লিমিটেড নামে পোশাক কারখানায় কর্মরত ছিলেন৷
পারভীন আক্তার ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর থানার শিবপুর গ্রামের শামসুল হকের মেয়ে। তিনি কাজের সুবাদে সিদ্ধিরগঞ্জের আদমজী ইপিজেড এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকতেন৷
নিহতের খালাতো ভাই মো. ইমরান হোসেন বলেন, ট্যাংকলরির নিচে চাপা পড়ে গুরুতর আহত হন পারভীন৷ পরে তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে নেওয়া হলে তাকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক৷ তার মরদেহ গ্রামের বাড়িতে দাফনের জন্য নেওয়া হয়৷
বিক্ষোভরত শ্রমিকরা বলেন, ইপিজেড সামনের সড়কটি দিয়ে প্রতিনিয়ত বেপরোয়াভাবে ভারী যানবাহন চলাচল করে৷ এতে প্রায় সময় দুর্ঘটনায় হতাহতের ঘটনা ঘটে৷ বুধবারও তাদের একজন সহকর্মী কর্মস্থলে যাবার সময় ট্যাংকলরির চাপায় মারা গেছেন৷ এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার দাবি করেন তারা৷
একইসাথে সড়কটিতে যানবাহন চলাচলে শৃঙ্খলা রাখার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেন তারা৷
সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম মোস্তফা বলেন, সড়ক দুর্ঘটনায় বিচারের দাবিতে শ্রমিকরা সড়কে অবস্থান নেন৷ পরে পুলিশ তাদের বুঝিয়ে সড়ক থেকে সরিয়ে দেন৷
নিহতের ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন জানিয়ে ওসি আরও বলেন, নিহতের লাশ দাফনের জন্য স্বজনরা গ্রামের বাড়িতে আছেন৷ তারা ফিরে এসে মামলা করবেন৷ এ ঘটনায় ট্যাংকলরিটি জব্দ করেছে পুলিশ৷ তবে চালক পালিয়ে গেলেও তাকে গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান চলছে৷